Categories
স্পিকিং

আইইএলটিএস স্পিকিং প্রস্তুতি, টিপস

আইইএলটিএস স্পিকিং টেস্ট বাকী তিনটি টেস্ট অর্থ্যাৎ রিডিং, রাইটিং এবং লিসেনিং চেয়ে মোটেও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়, বরং বেশী গুরুত্ব দেয়া উচিত। কারণ লিসেনি বা রিডিং এর মতো এখানে ভুল-শুদ্ধ বিবেচনায় নাম্বার দেয়া হয় না। তাই এই পোস্টে আমি আইইএলটিএস স্পিকিং প্রস্তুতি, টিপস ইত্যাদি নিয়ে কিছু বলবো। তার আগে, আইইএলটিএস সম্পর্কে বেসিক ধারণার জন্য এই পোস্টটি দেখে নিন

আমি ইংরেজিতে কথা বলতে পারি না

বোধহয় ৯৫% বাংলাদেশী এই কথা বলবে। বাংলাদেশের একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে আপনার ইংরেজিতে দুর্বলতা থাকা খুবই স্বাভাবিক। বাংলা মিডিয়ামের শিক্ষার্থী হয়েও আপনি হয়তো নিজ প্রচেষ্টায় ইংরেজি শিখেছেন, তা সত্ত্বেও আপনার ইংরেজিতে স্পিকিং এর দুর্বলতা থেকে যেতে পারে। এর অন্যতম প্রধান কারণ হলো – বাংলাদেশে থেকে আমরা ইংরেজি লিসেনিং, রিডিং এবং রাইটিং এর যত সুযোগ পাই, স্পিকিং এর সুযোগ তার বিন্দুমাত্রও পাই না। ফলে দেখা যায়, ইংরেজিতে স্পিকিং এর সময় গলা থেকে আওয়াজ বের হতে চায় না, খুব সাধারণ কিছু ভুল হয়ে যায়, কখন এই টেস্ট শেষ হবে সেই টেনশনে এসির মধ্যে থেকেও ঘাম হতে থাকে। যেহেতু আইইএলটিএস পরীক্ষায় আপনার স্পিকিং এবিলিটি বা যোগ্যতা যাচাই করা হবেই, তাই এর জন্য প্রস্তুতি নেয়া খুবই উচিত।

কেন আইইএলটিএস স্পিকিং প্রস্তুতি নেয়া উচিত

আপনি হয়তো ইংরেজিতে গড়পড়তা লোকের চেয়ে ভালো। আইইএলটিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে রিডিং, রাইটিং বা লিসেনিং এ ভালো করছেন বলে হয়তো ভাবছেন – এই তিনটিতে ভালো স্কোর করতে পারলে স্পিকিং এ কিছু খারাপ স্কোর হলেও সমস্যা নেই। এই ধরণের চিন্তা কিন্তু খুবই ভয়ংকর। ভুলেই এই সব চিন্তা মাথায় স্থান দিবেন না। কেন সেটা বলছি।

প্রথমত, আইইএলটিএস পরীক্ষায় কিভাবে মার্কিং করা হয় সে বিষয়ে একটি গাইডলাইন ব্রিটিশ কাউন্সিলের ওয়েবসাইটসহ অন্যান্য ওয়েবসাইটে পাওয়া যায়। আপনি সে অনুযায়ী হয়তো প্রস্তুতিও নিয়েছেন। মনে রাখতে হবে, আপনার স্পিকিং টেস্টের মার্কিং করবেন আপনার মতই একজন মানুষ। তাকে হয়তো আরও কিছু নির্দেশনা দেয়া আছে, মার্কিং করার সময় তিনি সেগুলোও অনুসরণ করেন। ফলে আপনি মনে করছেন স্পিকিং এ আপনি ৭ পাবেন, অথচ তার বিবেচনায় ৬। কেমন হবে তখন?

দ্বিতীয়ত, প্রায় সব ইউনিভার্সিটিতে রিকোয়ারমেন্ট হিসেবে বলা থাকে যে রিডিং,রাইটিং, স্পিকিং বা লিসেনিং এর যে কোনোটিতে কমপক্ষে ৬ বা ৬.৫ স্কোর থাকতে হবে, মোট স্কোর যাই হোক না কেন। সুতরাং ভালো স্কোর পাওয়া খুব জরুরী যেন আপনার জন্য সকল দরজাই উন্মুক্ত থাকে। মনে রাখা উচিত, বেশিরভাগ ইউনিভার্সিটি সাধারণত আইইএলটিএস স্কোর ৬.৫ চায়

তৃতীয়ত, ধরা যাক, আপনি লিসেনিং, রিডিং এবং রাইটিং এ পেলেন ৭ কিন্তু স্পিকিং এ পেয়ে গেলেন ৫.৫। মোট স্কোর কত হবে? ৬.৫। স্পিকিং এ ৬ পেলেই কিন্তু আপনার স্কোর ৭ হয়ে যেতো, ব্যান্ড স্কোর ৭ পেতেন। আফসোস হবে না?

সুতরাং, আপনি স্পিকিং এ যত দুর্বলই হোন না কেন, দুর্বল স্কোর পাওয়ার চিন্তাও কখনও করবেন না। আপনাকে ৬/৭/৮ বা তার বেশী স্কোর পেতেই হবে, এই সংকল্প নিয়ে প্রস্তুতি নিতে শুরু করুন।

আইইএলটিএস স্পিকিং পরীক্ষায় কিভাবে মার্কিং করা হয়

স্পিকিং টেস্টে কিভাবে মার্কিং করা হয় সেটা জেনে নেয়া খুবই জরুরী। এই পরীক্ষার মাধ্যমে আপনি প্রশ্ন বুঝে উত্তর করতে পারছেন কী না, আপনার লেক্সিকাল রিসোর্স সমৃদ্ধ কী না, সামঞ্জস্য বজায় রেখে কথা বলতে পারছেন কী না, কমপ্লেক্স সেন্টেন্সে কথা বলতে পারেন কী না, গ্রামার ঠিক আছে কী না, উচ্চারণ কতটা সঠিক হচ্ছে ইত্যাদি বিষয়াদি যাচাই করা হয়। ব্রিটিশ কাউন্সিলের ভাষায় যে চারটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে মার্কিং করা হয় সেগুলো হলো – Fluency and Coherence, Lexical Resources, Grammatical Range & Accuracy এবং Pronunciation।

মার্কিং ক্রাইটেরিয়া বোঝার জন্য আপনাকে একটি ম্যাট্রিক্স দিচ্ছি, এটা ভালো করে পড়ে দেখুন, তাহলে বুঝতে পারবেন কোন বিষয়ে কি কি বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে স্পিকিং এ নাম্বার দেয়া হয়। আর হ্যাঁ, এই ম্যাট্রিক্সটা কিন্তু ব্রিটিশ কাউন্সিলের দেয়া, ফলে এখানে কোন ভুগিচুগি নেই।

আইইএলটিএস স্পিকিং টেস্ট এ মার্কিং ক্রাইটেরিয়া

স্পিকিং টেস্ট কখন হয়

আপনার স্পিকিং টেস্ট কখন অনুষ্ঠিত হবে সেটা আগে থেকেই বলা সম্ভব না। আইইএলটিএস পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন করার পরে আপনি তিন-চারটি ইমেইল পাবেন। সাধারণত টেস্ট ডে’র তিন চারদিন আগে থেকে মেইলগুলো দেয়া শুরু হয়। একটি মেইলে শিডিউল দেয়া থাকে এবং সেখানেই আপনার স্পিকিং টেস্ট কোথায় কখন অনুষ্ঠিত হবে সেটা উল্লেখ করা থাকবে।

তবে নিশ্চিত থাকুন, আপনার বাকী তিনটি টেস্ট যেদিন অনুষ্ঠিত হবে সেদিন স্পিকিং টেস্ট হবে না। আগে হবে অথবা পরে। আমার স্পিকিং টেস্ট হয়েছে মূল টেস্টের তিনদিন আগে। আবার, আমার দুই বন্ধুর স্পিকিং টেস্ট হয়েছে মূল টেস্টের দুইদিন পরে। আগে হোক বা পরে, নির্দিষ্ট টাইম স্লট দেয়া থাকবে এবং আপনি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অবশ্যই উপস্থিত হবেন। সাধারণত টেস্টের আগে বেশ কিছু ফর্মালিটি পালন করতে হয়।

স্পিকিং পরীক্ষায় কী ধরণের প্রশ্ন করা হয়

সাধারণত একটি বদ্ধ কক্ষে আপনার স্পিকিং টেস্ট অনুষ্ঠিত হবে। একজন ভদ্রলোক বা ভদ্রমহিলা আপনার টেস্ট নিবেন। বাংলাদেশের কোনো সেন্টারে টেস্টে অংশগ্রহণ করলে তার একজন বাংলাদেশী হবার সম্ভাবনা প্রবল। যাহোক, প্রবেশ করার পর তিনি দুই একটি কথা বলতে পারেন, যেমন, আপনার কী নাম, বসুন ইত্যাদি। এই বিষয়গুলি কিন্তু টেস্টের অংশ নয়। তিনি আপনার পাসপোর্ট দেখতে চাইবেন। তারপর নতুন করে শুরু করবেন। নিজের পরিচয় দিবেন আপনার পরিচয় জানতে চাইবেন।

এবার তিনি আপনার সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন করবেন। এই প্রশ্নগুলো বেশ সহজ। আপনি কী করেন, কেন আইইএলটিএস দিতে চান, আপনার হবি কী ইত্যাদি ধরণের প্রশ্ন। আপনার দেয়া উত্তরের উপর ভিত্তি করে তিনি আরও কিছু প্রশ্ন করতে পারেন।

প্রশ্নগুলোর উত্তর দেয়া হলে তিনি একটি জেনারেল বিষয়ে কয়েকটি প্রশ্ন করবেন। এই প্রশ্নগুলো আপনার কমন পড়তে পারে, নাও পারে। যেমন ধরুন, আমাকে প্রশ্ন করা হলো, বাংলাদেশে ওয়াটার স্পোর্টস কতটা প্রচলিত, আমি কোন ওয়াটার স্পোর্টসে খেলেছি কী না, বাংলাদেশে কেন ওয়াটার স্পোর্টস জনপ্রিয় নয়, আমার কোন পরিকল্পনা আছে কী না ইত্যাদি।

এই ধাপ পার হলে তিনি আপনাকে একটি টপিক লিখা কার্ড/পাতা দিবেন। নোট নেয়ার জন্য একটি পেন্সিল এবং কাগজ দিবেন। টপিকে একটি সিচুয়েশন উল্লেখ করা থাকবে এবং দুই তিনটি প্রশ্ন থাকবে। যেমন: আপনার সাম্প্রতিক দেখা একটি সিনেমা সম্পর্কে বলুন। সিনেমাটি কোথায় দেখেছেন? কবে দেখেছেন? কেমিন লেগেছিল? ইত্যাদি। আপনাকে এক মিনিট সময় দেয়া হবে উত্তর সাজিয়ে নেয়ার জন্য। তারপর আপনাকে ঐ টপিক সম্পর্কে দুই তিন মিনিট বলতে হবে।

সর্বশেষ ধাপে আপনাকে দেয়া সেই টপিকের সাথে সম্পর্কযুক্ত এমন কিছু প্রশ্ন করা হবে। যেমন: বাংলাদেশের সিনেমা কেন জনপ্রিয় নয়? মানুষ কেন সিনেমা দেখে? ইত্যাদি।

ব্যাস, হয়ে গেল আপনার স্পিকিং টেস্ট। আপনি বের হয়ে আসার পর টেস্ট পরীক্ষক কিছু সময় নিয়ে আপনাকে মার্কিং করবেন।

স্পিকিং টেস্টের জন্য কিভাবে প্রস্তুতি নেব

স্পিকিং টেস্টের জন্য প্রস্তুতি নিতে হলে আপনাকে প্রচুর প্র্যাকটিস করতে হবে। আসলে এই একটি পরামর্শ আপনাকে আইইএলটিএস-এর প্রত্যেকটি ধাপের জন্যই করা হবে। প্র্যাকটিস ছাড়া ভালো স্কোর করা সম্ভব নয়। গুগল করলেই জানতে পারবেন বহু নেটিভ স্পিকার, অর্থ্যাৎ যারা ইংরেজি মাতৃভাষার মতোই ভালো জানে, তারা স্পিকিং এ ৯ স্কোর অর্জন করতে পারে না। আবার নেটিভ স্পিকার নয়, এমন অনেকেই ৯ স্কোর করার গৌরব অর্জন করতে পারে।

প্রথমত, আপনাকে শুদ্ধ গ্রামারে বাক্য তৈরী করা শিখতে হবে। এটা আইইএলটিএস এর সকল টেস্টের জন্য পূর্বশর্ত। সুতরাং আমি ধরে নিচ্ছি, আপনি মোটামুটি শুদ্ধভাবে গ্রামার মেনে বাক্য লিখতে, পড়তে, বলতে পারেন।

দ্বিতীয়ত, আপনাকে সারাদিনই প্র্যাকটিসের মধ্যে থাকতে হবে। মনে মনে ইংরেজিতে কথা বলুন, বিড়বিড় করে ইংরেজিতে কথা বলুন। বন্ধু বান্ধব আত্মীয় স্বজনের সাথে ইংরেজিতে কথা বলার চেষ্টা করুন। সম্ভব হলে কোন একজন পার্টনার ঠিক করে নিন যিনি আপনার সাথে ইংরেজিতে কথা বলবে, আপনার ভুলগুলো ধরিয়ে দিবে ইত্যাদি। স্পিকিং টেস্টের কমপক্ষে এক সপ্তাহ আগে থেকে এভাবে ইংরেজি পরিবেশের মধ্যে ঢুকে যাওয়ার চেষ্টা করুন।

তৃতীয়ত, বিভিন্ন ওয়েবসাইট এবং আইইএলটিএস সংক্রান্ত বইয়ে স্পিকিং টেস্টের জন্য কিছু টপিক দেয়া থাকে। এ ধরনের এক একটি টপিক নিয়ে এক মিনিট ধরে চিন্তা করুন এবং তারপর তিন মিনিট ধরে সশব্দে সেই টপিক সম্পর্কে বর্ণনা করুন। যদি কোন পার্টনার ঠিক করতে পারেন, তবে তাকে বলুন, সেই টকিপ সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রশ্ন করতে এবং আপনি চেষ্টা করুন সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে।

চতুর্থত, এই যে বিভিন্ন সময়ে ইংরেজিতে কথা বলছেন, এই কথাগুলো রেকর্ড করার সুযোগ থাকলে রেকর্ড করে রাখুন। তারপর পরে বাজিয়ে শুনুন, আপনি কি Coherence, Lexical Resources, Grammatical Range & Accuracy এবং Pronunciation শর্তগুলো মেনে চলে কথা বলতে পারছেন কিনা। তারপর পরের বার সেই ত্রুটিগুলো কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করুন।

এই হলো স্পিকিং টেস্টের প্রস্তুতি। সত্যি কথা হলো, আপনি আগে থেকেই বিষয়গুলো জানতেন। আমি কেবল মনে করিয়ে দিলাম এবং এই অনুযায়ী প্র্যাকটিস করার জন্য তাগাদা দিলাম। মনে রাখবেন, স্পিকিং এ আপনি মাত্র একবারই কথা বলার সুযোগ পাবেন এবং চিন্তা করার জন্য তেমন কোন সুযোগ পাবেন না বললেই চলে। ফলে, আপনাকে প্রথম গুলিতেই বাঘ মারতে হবে, নাহয় বাঘ আপনাকে মেরে ফেলবে। আর প্রথম গুলিতে বাঘকে কাত করতে হলে নিশানা নির্ভূল হওয়া চাই আর সেজন্য প্র্যাকটিসের বিকল্প নেই।

স্পিকিং টেস্টের জন্য রিসোর্স

স্পিকিং টেস্টের প্রস্তুতির জন্য আপনার যে রসদ দরকার হবে তা আপনি অনলাইনে পেয়ে যাবেন। এগুলো ফ্রি-তেই পাওয়া যায়। স্পিকিং টেস্টের জন্য আমি কিছু ভিডিও, কয়েকটা ওয়েবসাইট এবং একটি বই রেকমেন্ড করবো। আশা করি, এইসব রিসোর্স আপনাকে যথেষ্ট সাহায্য করবে। আইইএলটিএস সংক্রান্ত আমার রেকমেন্ডেড সকল রিসোর্স আমি আলাদা পোস্টে উপস্থাপন করেছি, দেখুন এখানে।

‘মাস্ট রিড’ সাজেশন

আপনি এই পোস্টের সম্পূর্ণ অংশ পড়েছেন কি পড়েন নাই, ব্যাপার না, এই পরামর্শটুকু যেন আপনি অবশ্যই পড়েন সেটা নিশ্চিত হয়ে নিন। টেস্ট ডে-তে যিনি আপনার টেস্ট নিচ্ছেন তিনি আপনার কোন বন্ধু নন, আপনার সাথে আলাপ করতেও তিনি আগ্রহী নন। তার কাছে কিছু সুনির্দিষ্ট প্রশ্ন তৈরী করা আছে, তিনি কেবল সেগুলো আপনাকে উদ্দেশ্য করে বলবেন (পাঠ করবেন)। তার দায়িত্ব হলো আপনার থেকে শুনে আপনার দক্ষতা যাচাই করা। ফলে তার সাথে কথা বলা নয়, বরং তার প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জন্য বেশী মনযোগী হোন। আরও বিস্তারিত বোঝার জন্য এই পোস্টটি পড়ুন।

সর্বশেষ পরামর্শ

আইইএলটিএস স্পিকিং টেস্টে আমি খুবই বাজে পারফর্ম করেছি। আমার ইংরেজিতে দুর্বলতা এর অন্যতম প্রধান কারণ ছিল না। স্পিকিং এর জন্য আমি প্রস্তুতি একদমই নিতে পারিনি, উপরে যে সকল পরামর্শ আপনাদেরকে দিয়েছি সেগুলোও অনুসরণ করিনি। টেস্ট দেয়ার পর আমার উপলব্ধি হয়েছে যে স্পিকিং টেস্টের জন্য কনফিডেন্স খুবই জরুরী। আপনার আশে পাশে যারা স্পিকিং টেস্টে অংশ নেয়ার জন্য আসবে তাদের একটা বড় অংশ হলো ইংলিশ মিডিয়ামে পড়াশোনা করে আসা শিক্ষার্থীরা। তাদের দেখে নিজে হীনমন্যতায় ভুগবেন না। আইইএলটিএস স্পিকিং টেস্ট আসলে একটি নির্দিষ্ট ছকে বাঁধানো টেস্ট। আপনি যদি টেকনিকগুলো সে সময় কাজে লাগাতে পারেন তাহলে আপনিও ভালো করবেন। প্র‍্যাকটিস আপনাকে সেই কনফিডেন্স যেন দেয় সেটা নিশ্চিত করুন, আপনার কাজ এটুকুই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *