Categories
স্পিকিং রাইটিং রিডিং লিসেনিং

আইইএলটিএস কি, কিভাবে প্রস্তুতি নেয়া উচিত

গতকাল দুপুরে আমি প্রথমবারের মতো আইইএলটিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছি। আমার সাথে আরও প্রায় একশ জন অংশ নিয়েছে। প্রত্যেক মাসে এরকম হাজার কয়েক শিক্ষার্থী বাংলাদেশে আইইএলটিএস পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণের পূর্বে প্রস্তুতি নিতে গিয়ে আমি যে প্রশ্নগুলোর মুখোমুখি হয়েছি, যে সকল সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি এবং যেভাবে তার সমাধান খুঁজে নিয়েছি তার ভিত্তিতেই এই লিখাগুলো প্রস্তুত করার আগ্রহ বোধ করছি। আশা করছি, অল্প কিছু মানুষকে এই লেখাগুলো উপকৃত করবে।

তবে একটি কথা আগেই বলে নেয়া উচিত। আমি এই বিষয়ে এক্সপার্ট নই, এই লেখাগুলোতে আমি শর্টকাট পদ্ধতি, গ্রামার, প্র‍্যাকটিস ইত্যাদি বিষয়ে কোন পরামর্শ দেয়ার চেষ্টা করিনি। তবে আমার চেষ্টা থাকবে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে সহায়তা করতে পারে এমন ওয়েবসাইট, বই ইত্যাদির সন্ধান দেয়া।

আইইএলটিএস কি?

আইইএলটিএস (IELTS) এর পূর্ণাঙ্গ অর্থ আপনাকে কেউ জিজ্ঞেস করবে না, তাই আপনি যদি না জানেন তাহলে লজ্জিত হবার কিছু নেই। দ্য ইন্টারন্যাশনাল ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ টেস্টিং সিস্টেম – এই হলো IELTS এর পূর্ণরূপ। ইংরেজিতে আপনার দক্ষতা কতটুকু তা যাচাই করার জন্য বিশ্বে অনেকগুলো গ্রহণযোগ্য পদ্ধতি রয়েছে, আইইএলটিএস তার অন্যতম। চারটি ধাপ যথাক্রমে লিসেনিং, রিডিং, রাইটিং এবং স্পিকিং এর পরীক্ষা নেয়ার মাধ্যমে এই দক্ষতা যাচাই করা হয়।

যেহেতু এটা আপনার ইংরেজি দক্ষতা যাচাইয়ের জন্য সারা বিশ্বে স্বীকৃত একটি পদ্ধতি, ব্রিটিশ কাউন্সিলের ওয়েবসাইট অনুযায়ী সারা বিশ্বে ১০ হাজারের বেশি প্রতিষ্ঠানের অন্যতম চাহিদা হলো আইইএলটিএস স্কোর। এই পরীক্ষা পদ্ধতি খুবই আধুনিক এবং প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ, ফলে এর গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে কেউ সন্দেহ পোষণ করে না। ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়ার দেশগুলোতে আইইএলটিএস বেশী গ্রহণযোগ্য, এশিয়ার অনেক দেশেও আইইএলটিএস স্কোর গ্রহণ করা হয়ে থাকে। সাধারণত এই দেশগুলোতে পড়াশোনা ও চাকরীর অন্যতম শর্ত থাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ স্কোর। অনেক দেশে স্থায়ী হতে চাইলে এই শর্ত পূরণ করতে হয়।

আইইএলটিএস এর মাধ্যমে কি ইংরেজি শেখা যায় ?

আমি অনেককে এই প্রশ্ন করতে দেখেছি। অনেকে চিন্তা করেন, এসএসসি, এইচএসসি ইত্যাদি পরীক্ষার পরের সময়ে আইইএলটিএস কোচিং করে ইংরেজি শিখবেন বা সন্তান/ভাই-বোনদেরকে ইংরেজি শেখাবেন। আইইএলটিএস সম্পর্কে ধারণা না থাকার কারণে এই ধরণের চিন্তার উদ্রেক ঘটে। আইইএলটিএস পরীক্ষার মাধ্যমে ইংরেজি শেখা যায় না, এটি আপনার ইংরেজি দক্ষতা যাচাইয়ের একটি পদ্ধতি মাত্র। আইইএলটিএস পরীক্ষায় ভালো করার জন্য কিছু টেকনিক অনুসরণ করা হয়। কিন্তু এতে ইংরেজি শেখা হয়ে গেছে এই নিশ্চয়তা দেয়া যায় না। ইংরেজি শেখার জন্য সেই গতানুগতিক পদ্ধতিই অনুসরণ করা যেতে পারে। বিভিন্ন ধরণের সেন্টেন্স কী, সেগুলো কিভাবে গঠিত হয় এটুকু জেনে নিয়ে নিয়মিতভাবে প্র‍্যাকটিস করতে থাকলে ইংরেজি শেখা যাবে। আইইএলটিএস প্রয়োজন এমন ক্ষেত্র নির্দিষ্ট হলে আইইএলটিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে তারপর পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা উচিত।

আইইএলটিএস পরীক্ষা পদ্ধতি

বাংলাদেশে বসে আপনি যদি আইইএলটিএস পরীক্ষায় অংশ নিতে চান তাহলে প্রথমে আপনাকে আইইএলটিএস পরীক্ষার জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন আপনি অনলাইনে করতে পারেন, ব্রিটিশ কাউন্সিলে গিয়ে করতে পারেন এবং আপনার নিকটস্থ কোন আইইএলটিএস রেজিস্ট্রেশন সেন্টারে করতে পারেন। যেভাবেই রেজিস্ট্রেশন করুন না কেন, খরচ আপনার একই পড়বে। তবে অন্যান্য কিছু সুবিধা পাওয়া যায়। এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত লিখবো।

কোন তারিখে আইইএলটিএস টেস্ট দেয়া যাবে সেটা জেনে নিতে পারেন ওয়েবসাইট থেকেই। সারা দেশে বিভিন্ন জায়গায় আইইএলটিএস টেস্ট অনুষ্ঠিত হয়। একই তারিখে একাধিক জায়গায় টেস্ট হতে পারে। তাই আগেই নিশ্চিত হয়ে নেয়া উচিত কবে কোথায় টেস্ট হবে।

২০২০ সালে আইইএলটিএস পরীক্ষা রেজিস্ট্রেশন ফি হলো ১৭,৫০০.০০ টাকা। ফি বছর এটা পরিবর্তিত হয়, তাই আগেই যাচাই করে নিন।

পেপার বেজড টেস্ট নাকি কম্পিউটার বেজড টেস্ট ?

আইইএলটিএস পরীক্ষা আপনি কাগজে দিতে পারেন আবার কম্পিউটারেও দিতে পারেন। কম্পিউটারে পরীক্ষা শুরু হয়েছে বছর কয়েক হলো। তবে বাংলাদেশে এই পরীক্ষা এখনও জনপ্রিয় হতে পারে নি এবং বাংলাদেশের বেশীরভাগ শিক্ষার্থীই কাগজে পরীক্ষা দেন। দুইয়ের মধ্যে তফাৎ হলো – পেপার বেজড টেস্টে কাগজের প্রশ্ন থেকে দেখে কাগজেই উত্তর লিখবেন, কম্পিউটার বেজড টেস্টে কম্পিউটারে দেখে কম্পিউটারে লিখবেন। তবে, স্পিকিং আপনাকে সামনা সামনি কোন ব্যক্তির সামনেই দিতে হবে।

লিসেনিং পরীক্ষা পদ্ধতি

আপনার টেস্ট ডে-তে প্রথমেই আইইএলটিএস লিসেনিং পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। এই পরীক্ষার স্থায়ীত্ব সব মিলিয়ে ৪০ মিনিট, এর মাঝে ত্রিশ মিনিট হলো কানে শুনে উত্তর লিখা। চারটি সেকশন থাকবে। আপনি হেডফোনে শুনবেন এবং প্রশ্নপত্রে উত্তর লিখবেন। চারটি সেকশন শোনা হয়ে গেলে আপনাকে দশ মিনিট সময় দেয়া হবে। এই দশ মিনিটে আপনার উত্তরগুলি নির্দিষ্ট উত্তরপত্রে লিখতে হবে।

লিসেনিং টেস্ট রিডিং বা রাইটিং টেস্টের তুলনায় কঠিন, কারণ এখানে যা শুনছেন তা মাত্র একবারই বাজানো হবে। মাঝখানে থামার কোন সুযোগ নেই। তবে ভয়ের কিছুও নেই, কারণ প্রশ্নগুলো সাজানো আছে যেভাবে শুনছেন সেভাবেই। তাছাড়া, আপনি যে শব্দটা শুনবেন ঠিক সেটাই লিখতে হবে, পালটে লিখার প্রয়োজন পড়বে না। ফলে মনযোগ দিয়ে শুনতে থাকা এবং প্রশ্ন অনুযায়ী সঠিক উত্তরটি বাছাই করে নেয়াই আপনার একমাত্র কাজ।

লিসেনিং টেস্টে মোট চল্লিশটি প্রশ্ন থাকবে। এর মধ্যে শূন্যস্থান পূরণ, মাল্টিপল চয়েস ধরণের প্রশ্নই বেশী থাকবে। নাম্বারিং করা হয় ৯ এর মধ্যে। কতটি উত্তর সঠিক হলে কত স্কোর হবে তার একটি তালিকা আছে, ফলে আপনি আগেই বুঝতে পারবেন আপনার টার্গেটকৃত স্কোর অর্জন করতে হলে কমপক্ষে কতগুলো উত্তর সঠিক হতে হবে।

আইইএলটিএস লিসেনিং এর প্রস্তুতি, পরীক্ষা পদ্ধতি, নাম্বার ইত্যাদি নিয়ে বিস্তারিত একটি পোস্ট লিখছি, পাওয়া যাবে এখানে

রিডিং পরীক্ষা পদ্ধতি

লিসেনিং টেস্ট শেষ হলে রিডিং টেস্ট নেয়া হবে। দুই পরীক্ষার মাঝে মিনিট পাঁচেকের বিরতি পাওয়া যেতে পারে। অবশ্য তাতে কোন লাভ হয় না কারণ প্রশ্ন পাওয়া গেলেও প্রশ্ন দেখার সুযোগ পাওয়া যায় না। যাহোক, রিডিং টেস্টে সময় এক ঘন্টা। তিনটি রচনা পড়তে হবে এই সময়ের মধ্যে এবং প্রতিটি রচনা থেকে ১৩/১৪টি প্রশ্ন করে মোট চল্লিশটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। এইসব প্রশ্নের মধ্যে মাল্টিপল চয়েস, শূন্যস্থান পূরণ থাকবে। প্রত্যেক প্যারাগ্রাফের হেডিং বা ইনফরমেশন ম্যাচ থাকতে পারে। অন্য ধরনের প্রশ্নও থাকতে পারে।

প্রশ্ন যাই হোক না কেন আপনাকে উত্তর দিতে হবে রচনার মধ্য থেকেই। উত্তর কত শব্দের মধ্যে হতে হবে সে বিষয়ে নির্দেশনা থাকবে, ফলে নিজের ইচ্ছেমতো উত্তর দেয়ার সুযোগ নেই। যে শব্দটি/শব্দগুলো উত্তরের স্থানে বসবে সেগুলো রচনার মধ্যেই পাওয়া যাবে শুধু ঠিকমতো বেছে নিয়ে বসানোই কাজ।

রিডিং টেস্টেও চল্লিশটি উত্তরের জন্য বরাদ্দ মোট স্কোর হলো ৯। কতটি উত্তর সঠিক হলে কত স্কোর পাওয়া যাবে তার একটি তালিকা আছে, ওটা দেখেই আপনাকে পরিকল্পনা করতে হবে ঠিক কতগুলো প্রশ্নের উত্তর আপনাকে সঠিক করতেই হবে।

আইইএলটিএস রিডিং এর প্রস্তুতি, পরীক্ষা পদ্ধতি, নাম্বার ইত্যাদি নিয়ে বিস্তারিত একটি পোস্ট লিখছি, পাওয়া যাবে এখানে

রাইটিং পরীক্ষা পদ্ধতি

আইইএলটিএস রিডিং টেস্ট শেষ হয়ে যাওয়ার পরে রাইটিং টেস্ট শুরু হবে। মাঝখানে ৪/৫ মিনিট বিরতি পাওয়া যেতে পারে, তবে এই সময়ে যথারীতি কিছু করার সুযোগ নেই।

রাইটিং টেস্ট লিসেনিং বা রিডিং টেস্ট এর মতো নয়। এখানে উত্তর লিখার পরেও আপনি নিশ্চিত করে বলতে পারবেন না আপনার স্কোর কত হবে কারণ এখানে লিসেনিং বা রিডিং টেস্টের মতো সঠিক বা ভুল উত্তর নেই। মোট চারটি দিক বিবেচনায় আপনার লিখা উত্তর যাচাই করা হবে এবং ওই চারটি বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে আপনাকে স্কোর দেয়া হবে। সর্বোচ্চ স্কোর ৯।

রাইটিং টেস্ট একঘন্টা সময়ব্যাপী হয়। মোট দুটো রচনা লিখতে হয়। সাধারণত প্রথম রচনায় কোন গ্রাফ বর্ণনা করতে হয়। অন্যদিকে দ্বিতীয় রচনায় কোন একটা বিষয়ের উপর এনালিটিক্যাল কিছু লিখতে হয়। প্রথম রচনায় কমপক্ষে ১৫০ শব্দ লিখতে হয় এবং দ্বিতীয় রচনায় কমপক্ষে ২৫০ শব্দ লিখতে হয়।

আইইএলটিএস রাইটিং এর প্রস্তুতি, পরীক্ষা পদ্ধতি, নাম্বার ইত্যাদি নিয়ে বিস্তারিত একটি পোস্ট লিখছি, পাওয়া যাবে এখানে

স্পিকিং পরীক্ষা পদ্ধতি

এই পরীক্ষার স্থায়ীত্ব সবচেয়ে কম কিন্তু সম্ভবত আমাদের বাংলাদেশীদের জন্য, বিশেষ করে যারা বাংলা মিডিয়ামে পড়াশোনা করেছেন, তাদের জন্য এটাই সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষা।

স্পিকিং পরীক্ষা বাকী তিন পরীক্ষা যেদিন হবে সেদিন হবে না। আগে হতে পারে, পরেও হতে পারে। এটা নির্ভর করবে ব্রিটিশ কাউন্সিলের উপর। লিসেনিং পরীক্ষায় আপনাকে দশ থেকে চৌদ্দ মিনিট কথা বলতে হবে। রাইটিং এর মতো এখানেও উত্তর ভুল শুদ্ধ হবার মতো কিছু নেই। চার পাঁচটি বিষয়ের বিবেচনায় আপনার স্পিকিং দক্ষতা যাচাই করা হয় এবং ফলাফল নির্দিষ্ট করা হয়। এখানেও সর্বোচ্চ স্কোর ৯।

আপনি পেপার বেজড পরীক্ষা দেন বা কম্পিউটার বেজড, স্পিকিং পরীক্ষায় আপনাকে কোন মানুষের সাথেই কথা বলতে হবে। লিসেনিং পরীক্ষার সাথে এর একটি মিল রয়েছে, সেটি হলো আপনি একবারই সুযোগ পাবেন চিন্তা করার জন্য বা উত্তর দেয়ার জন্য। সুতরাং এই পরীক্ষায় ভালো করার জন্য অন্যরকম প্রস্তুতি নেয়ার প্রয়োজন আছে।

আইইএলটিএস স্পিকিং পরীক্ষার প্রস্তুতি, পরীক্ষা পদ্ধতি, নাম্বার ইত্যাদি নিয়ে বিস্তারিত একটি পোস্ট লিখছি, পাওয়া যাবে এখানে, আর মিলিয়ন ডলারের টিপস শেয়ার করেছি এই পোস্টে

স্কোর কিভাবে নির্ণীত হয়

আগেই বলেছি আইইএলটিএস পরীক্ষার প্রত্যেকটি ধাপে আলাদা আলাদা নাম্বার দেয়া হয়। ৯ এর মধ্যে কত পাওয়া গেল সেটি আগে চিহ্নিত করা হয়, তারপর চারটি যোগ্যতায় প্রাপ্ত নম্বরকে যোগ করে চার দিয়ে ভাগ করার পর যে নাম্বার পাওয়া যায় তার কাছাকাছি স্কোরই আপনার আইইএলটিএস স্কোর।

ব্যান্ড স্কোর বলতে কী বুঝায় – এই প্রশ্ন মনে আসাই স্বাভাবিক। আপনি যদি সবগুলো ক্ষেত্রেই সমান নাম্বার পান তাহলে ওটাই আপনার ব্যান্ড স্কোর। ধরা যাক, আপনি লিসেনিং, রিডিং, রাইটিং এবং স্পিকিং এর প্রত্যেকটিতে ৬ করে পেয়েছেন, তবে আপনার ব্যান্ড স্কোর হলো ৬। কিন্তু কোনটায় কম, কোনটায় বেশী পেয়ে গড়ে ৭ পেয়েছেন, একে ব্যান্ড স্কোর বলা হবে না।

এই হলো আইইএলটিএস পরীক্ষার বিভিন্ন বিষয়ের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা। আইইএলটিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি, পরীক্ষা পদ্ধতি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে লিখা অন্যান্য পোস্টে আরও বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করার চেষ্টা থাকবে।

ফলাফল কিভাবে পাওয়া যাবে

পেপার বেজড আইইএলটিএস এর ক্ষেত্রে লিসেনিং, রাইটিং, রিডিং টেস্ট হয়ে যাওয়ার ১৩দিন পরে ব্রিটিশ কাউন্সিলের ওয়েবসাইটে ফলাফল পাওয়া যায়। কম্পিউটার বেজড আইইএলটিএস-এর ক্ষেত্রে সাত বা আট দিন পরেই ফলাফল পাওয়া যায়। ফলাফল প্রকাশের পর আইইএলটিএস রেজিস্ট্রেশন সেন্টার হতে সার্টিফিকেট সংগ্রহ করতে হয় অথবা আপনার ঠিকানায় পাঠিয়ে দেয়া হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *